ক্রিকেট বিশ্বকাপ – চ্যাম্পিয়ন তালিকা ১৯৭৫ – ২০২৩ 0 173

ক্রিকেট বিশ্বকাপ

ক্রিকেট বিশ্বকাপ মূলত আইসিসি র সবচেয়ে আকর্ষনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ টুর্ণামেন্ট। ৫০ ওভারের ক্রিকেট বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সবচেয়ে মর্যাদার লড়াই। ক্রিকেট খেলুড়ে দেশগুলোর কাছে ৫০ ওভারের ক্রিকেট বিশ্বকাপের এ আসরটিকে সর্বাধিক আগ্রহের জায়গা। ১৯৭৫ সাল থেকে শুরু হওয়া এ আসরটির চ্যাম্পিয়ন ও রানার আপ দলগুলোর তালিকা দেখে নেয়া যাক এক নজরে। বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ২০২৩ সালের ওয়ানডে ফরম্যাটের আসর বসেছে এশিয়ার দেশ ভারতে।

ক্রিকেট বিশ্বকাপের রোল অফ অনার

সালভেন্যুচ্যাম্পিয়নরানার আপ
১৯৭৫ইংল্যান্ডওয়েস্ট ইন্ডিজঅস্ট্রেলিয়া
১৯৭৯ইংল্যান্ডওয়েস্ট ইন্ডিজইংল্যান্ড
১৯৮৩ইংল্যান্ড, ওয়েলসভারতওয়েস্ট ইন্ডিজ
১৯৮৭ভারত, পাকিস্তানঅস্ট্রেলিয়াইংল্যান্ড
১৯৯২অস্ট্রেলিয়াপাকিস্তানইংল্যান্ড
১৯৯৬পাকিস্তান, ভারত, শ্রীলংকাশ্রীলংকাঅস্ট্রেলিয়া
১৯৯৯ইংল্যান্ডঅস্ট্রেলিয়াপাকিস্তান
২০০৩দক্ষিণ আফ্রিকাঅস্ট্রেলিয়াভারত
২০০৭ওয়েস্ট ইন্ডিজঅস্ট্রেলিয়াশ্রীলংকা
২০১১বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলংকাভারতশ্রীলংকা
২০১৫অস্ট্রেলিয়াঅস্ট্রেলিয়ানিউজিল্যান্ড
২০১৯ইংল্যান্ড, ওয়েলসইংল্যান্ডনিউজিল্যান্ড
২০২৩ভারতঅস্ট্রেলিয়াভারত

ক্রিকেট বিশ্বকাপের সবচেয়ে সফল দল অস্ট্রেলিয়া। অস্ট্রেলিয়া এখন পর্যন্ত ৬ বার বিশ্বকাপ ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন হবার গৌরব অর্জন করেছে। এর পরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও ভারত ২ বার করে বিশ্বকাপ ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এছাড়াও পাকিস্তান, শ্রীলংকা, ইংল্যান্ড ১ বার করে বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে এ পর্যন্ত। বাংলাদেশ, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিন আফ্রিকা এখনো পর্যন্ত ওয়ানডে বিশ্বকাপ এর চ্যাম্পিয়ন হতে পারে নি।

আরো পড়ুনঃ << বিশ্বকাপ ফুটবল চ্যাম্পিয়ন তালিকা >>

<<টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বিজয়ীদের তালিকা>>

<< ওয়ানডে বিশ্বকাপ – ম্যান অফ দ্যা ফাইনাল তালিকা >>

Previous ArticleNext Article

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

কল ব্রিজ খেলার নিয়ম – জেতার নিয়ম 0 2667

কল ব্রিজ খেলার নিয়ম

কল ব্রিজ খেলার নিয়ম

স্পেডস বা কল ব্রীজ (Call Bridge বা স্পেড ট্রাম) তাস খেলাতে মুলত স্পেড (ইষ্কাপন), হার্টস (হরতন), ডাইস (রুইতন), ক্লাবস (চিড়িয়া) এই ৪ (চার) প্রকারের কার্ড থাকে। প্রত্যেক প্রকারের ১৩ কার্ডের র‍্যাঙ্ক A, K, Q, J, 10, 9, 8, 7, 6, 5, 4, 3, 2। চার(4) জন খেললে এলোমেলো করে বাটার পর সবাই ১৩ টি করে কার্ড পাবে। যে তাস বাটবে তাকে বয়লে ডিলার। যাকে প্রথম কার্ড দেয়া হবে সে তার ইচ্ছে মত একটি কার্ড খেলবে। পরবর্তী ৩ জন সেই প্রকারের কার্ড খেলবে। প্রতি দানের উচ্চ র‍্যাঙ্কের কার্ডটি যে খেলবে সে পিট বা বিড পাবে। তবে যদি সেই জাতীয় কার্ড পরবর্তীদের কারো কাছে না থাকে তবে স্পেড (ইষ্কা) এর কার্ড দিয়ে সেই পিট টি ট্রাম করে নিতে পারবে। যদি একাধিক কার কাছে প্রথম প্রদানকারী কার্ড না থাকে তবে একাধিক ব্যাক্তি ট্রাম করতে পারবে, ট্রামের ক্ষেত্রেও যে স্পেডের উচ্চ র‍্যাঙ্ক এর কার্ড দেবে সে পিট পাবে। প্রতি গেমে ১৩ কার্ডের ১৩ পিট থাকবে। এভাবে নির্ধারিত (ধরুন ৩০) পয়েন্টে যে আগে যেতে পারবে সে প্রথম স্থান অধিকার করবে। তবে মনে রাখতে হবে কার্ড বাটার পর সেই কার্ড দেখে অনুমানের বিড ধরতে হবে যে আমি এত (i.e. 3 ) পিট পাব। লিখে রাখা হবে। যদি বিড পুরন করতে পারেন তবে তা যোগ হবে, আর যদি বিড পুরন করতে না পারেন তবে তা বিয়োগ হবে।

কল ব্রিজ খেলার নিয়ম - বিডিং

কল ব্রিজ জেতার নিয়ম

কল ব্রিজ খেলার নিয়ম - স্কোরিং

১. তাস গনণা করাঃ সবসময় যথাসম্ভব তাস গুনে রেখে খেলা উচিত। বিশেষ করে ইস্কাপন বা রঙ কার্ড। অন্য তাস গুলোর ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে কয়টা লিড যাচ্ছে। রঙ করার ক্ষেত্রে সুবিধা হয় এইক্ষেত্রে।
২. বাদ দিন উচ্চাভিলাসিতাঃ উচ্চাভিলাষী চিন্তা বাদ দিতে হবে। বাস্তবের সাথে মিল রেখে কল দিতে হবে। সবসময় চেষ্টা করবেন, মাইনাস না যাবার। যদি ২ কলে হাতে মাইনাস হয়ে যায়, সেটা আপনার দোষ না। কার্ড না আসলে হতেই পারে। কিন্তু ২ এর অধিক কল দিয়ে মাইনাস গেলে জেতা কঠিন।
৩. ট্রিক নিয়ে সাবধানতাঃ কল অথবা বিড করার সময় সাবধান হতে হবে। ধরুন, আপনার কাছে রুইতন আছে ১ টা, আপনি চিন্তা করলেন আপনি রঙ করে ২ টা কল নিবেন এখান থেকে। একই সাথে আপনি হরতন থেকে টেক্কা সাহেব ২ কল নিবেন। এখানেই ট্রিকস! আপনার কাছে রুইতন কম থাকলে, অন্য কারো হাতে হরতন কম আছে। সে হরতন এ রঙ করে কল নিলে আপনি হয়ত সাহেবের কল টা মিস করবেন। তাই এক্ষেত্রে ৪ কল না দিয়ে ৩ কল দিলে আগাতে পারবনে জয়ের পথে।
৪. বোনাস কলের লোভ না করাঃ বোনাস কলের লোভে পড়া যাবেই না। ধরুন, আপনি নিশ্চিতভাবে ৬ অথবা ৭ কল পাচ্ছেন। আপনি চিন্তা করলেন কোনভাবে ৮ কল দিয়ে যদি পাই, তবে বোর্ডে যোগ হবে ১৩ টা। আপনি হয়ত জিতেই যাচ্ছেন। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই সিদ্ধান্ত হয় হিতে বিপরীত। খেলোয়াড় এই কারণেই হেরে যায়।
৫. কুইন কে নিয়ে সাবধানতাঃ ৭৫% সময় বিবি কে কল হিসেবে গণ্য করবেন না। বিবি থাকলে অনেকেই প্রাপ্য ৪ কল না দিয়ে ৫ কল দেয় ভাব নিয়ে। মনে রাখবেন, ৪ কল দিয়ে ৫ কল পেলে দোষ নেই। কিন্তু ৫ কল দিয়ে ৪ পেলে কেবল ৪ না, আপনার একাউন্ট থেকে মাইনাস হবে ৯। এখানেই হেরে যাবেন আপনি।

এবার কল ব্রিজ খেলার নিয়ম তো জেনে গেলেন, জানলেন কল ব্রিজ জেতার নিয়ম কিংবা জরুরী কিছু টিপস। এবার শুরু করুন বন্ধুদের সাথে খেলা, হার আপনার কাছে আর আসবে না।

সেরা ৫ হুমায়ুন আহমেদের বই 0 325

হুমায়ুন আহমেদ – একটি নাম, একটি ইতিহাস। বাংলা সাহিত্যের একজন কিংবদন্তী। নাটক, গল্প, উপন্যাস, সিনেমা – যেদিকে হাত দিয়েছেন সেখানেই ফলেছে সোনা। তার প্রতিটি কাজ, প্রতিটি লেখনী মানুষের কাছে হয়েছে জনপ্রিয়, পাঠকদের কাছে হয়েছে স্বপ্নের বাস্তব। মাত্র ৬৪ বছরের জীবনে নিজেকে স্থাপন করেছেন বাংলা সাহিত্যের নতুন জগতের সম্রাট হিসেবে। আজ ব্রাকেট পোষ্টের পাঠকদের জন্য আজ থাকছে হুমায়ুন আহমেদের জনপ্রিয় ও সেরা ৫ টি বই নিয়ে আলোচনা।

০১। শংখনীল কারাগার ১৯৭৩

শঙ্খনীল কারাগার হুমায়ূন আহমেদের প্রাথমিক লেখক জীবনের একটি সমকালীন উপন্যাস। এটি বাংলাদেশ সৃষ্টির পরেই খান ব্রাদার্স, অন্যপ্রকাশ প্রকাশনী থেকে প্রথম ১৯৭৩ সালে প্রকাশিত হয়। ১৯৯২ সালে শঙ্খনীল কারাগার নামে উপন্যাসের কাহিনী নিয়ে চলচ্চিত্র মুক্তি পায়।

শংখনীল কারাগার

চরিত্র
খোকা (কথক)
রাবেয়া
মন্টু
রুনু
ঝুনু
কিটকি
নিনু
ওভারশীয়ার কাকু
সুহাসিনী মাসি
শিরিন সুলতানা (খোকার মা)
খোকার ছোটখালা
খোকার বড়মামা, মনসুর
আজহার হোসেন (খোকার বাবা)
আবিদ হোসেন (রাবেয়ার আসল বাবা)

কাহিনী সংক্ষেপ
উপন্যাসের মূল কথক ‘খোকা’। তারা মোট ছয় ভাইবোন। তার বড় বোন রাবেয়া। তার বাবা আর রাবেয়ার বাবা ভিন্ন দুই ব্যক্তি। রাবেয়ার মায়ের আগে এক ধনী ব্যাক্তির সাথে বিয়ে হয়েছিল। সেই পরিবারে জন্মায় রাবেয়া। রাবেয়ার বাবার সাথে রাবেয়ার মায়ের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়।

খোকার ছোট ভাই মন্টু লেখাপড়ায় অমনোযোগী। কিন্তু সে একজন কবি। তার চমৎকার সব কবিতা ছাপা হতো পত্রিকায়। এভাবেই দিন চলে যেতে থাকে তাদের। কাছের মানুষগুলো ধীরে ধীরে দূরে সরে যেতে থাকে। রাবেয়া শহরের এক মহিলা হোস্টেলের সুপারিন্টেনডেন্ট হয়ে পরিবার থেকে কিছুটা দূরে চলে যায়। মন্টুও তার সদ্য যৌবনের বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। আর খোকা ক্রমেই পুরানো দিনের প্রাচুর্যের স্মৃতি অন্তরে জমিয়ে রেখে নিঃসঙ্গতার বেদনায় ডুবতে থাকে।

০২। মেঘ বলেছে যাব যাব ১৯৯৭

মেঘ বলেছে যাব যাব হুমায়ূন আহমেদের একটি উপন্যাস। ১৯৯৭ সালের বইমেলায় উপন্যাসটি প্রথম প্রকাশিত হয়। ১৯৯৭ সালে অবসর প্রকাশনা বইটি প্রকাশ করে।

চরিত্রসমূহ
হাসান – প্রধান চরিত্র
তিতলী – হাসানের প্রেমিকা
তারেক – হাসানের ভাই
রীনা – তারেকের স্ত্রী
লাবনী – তারেকের কলিগ
লায়লা – হাসানের বোন
হিশামুদ্দিন – কোটিপতি ব্যবসায়ী
চিত্রলেখা – হিশামুদ্দিনের মেয়ে
সুমি – হাসানের ছাত্রী
শওকত – তিতলীর স্বামী।
নাদিয়া – তিতলীর বোন
হাসানের মা-বাবা, তারেকের দুই ছেলে, তিতলীর মা-বাবা, লায়ালার স্বামী

কাহিনী সংক্ষেপ
হাসান একজন বেকার। তবে পুরো পুরি নয়। কোটিপতি হিশামুদ্দিনের জীবনী সে লিখছে। প্রতি বুধবারে হিশামুদ্দিন সাহেব হাসানকে এক ঘণ্টা করে জীবনী বলবেন বলে কথা হয়েছিল। প্রতি ঘণ্টা ৬০০ টাকা হিসেবে দেওয়ার কথা থাকলেও হিশামুদ্দিন সাহেব কখনো তাকে এক ঘণ্টা সময় দেন না। তবে হিশামুদ্দিন সাহেব হাসানকে অনেক পছন্দ করতেন। একসময় তিতলীদের পাশের বাসায় থাকত হাসানের পরিবার। সেই থেকে তাদের পরিচয়। পরে একে অপরকে ভালোবেসে ফেলে তারা। তবে হাসান বেকার হওয়ায় তিতলীর বাবা মতিন সাহেব ব্যপারটা পছন্দ করত না।

চিত্রলেখা তার বাবার অফিসে বসতে শুরু করে। সেখানেও নানা সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় তাকে। একসময় নেপাল বেড়াতে যায় তিতলী আর শওকত। সেখানে এক সকালে নিজেকে শওকতের কাছে বিলিয়ে দেয় তিতলী। অন্যদিকে হাসানের ব্রেন টিউমার ধরা পরে।

০৩। আমিই মিসির আলী ২০০০

হুমায়ূন আহমেদের সৃষ্ট চরিত্রগুলোর মধ্যে মিসির আলি বেশ জনপ্রিয়। মিসির আলি কাহিনীগুলোও বেশ থ্রিলিং। মিসির আলি সিরিজের বইগুলোর মধ্যে আমিই মিসির আলি দ্বাদশ প্রকাশনা। একবিংশ শতাব্দীর শুরুতেই ২০০০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে একুশে বই মেলায় অন্যপ্রকাশ প্রকাশনী হতে বইটি প্রথম প্রকাশিত হয়।

আমিই মিসির আলী ২০০০

চরিত্রসমূহ
মিসির আলি
মাহাবা বেগম লিলি
এস. সুলতান হক – লিলির স্বামী
বরকত – লিলিদের বাড়ির দারোয়ান
অশ্বিনী রায় – লিলিদের বাড়ির আদি মালিক ও সিরিয়াল কিলার
সালমা – স্যাম্পল নাম্বার ৭

কাহিনী সংক্ষেপ
মিসির আলির টেকনাফ বেড়াতে যাওয়ার কথা থাকলেও লিলির স্বামীর টোপ গিলে তিনি চলে গেলেন এস.সুলতান হকের বাড়িতে। সেখানে গিয়ে সামান্য অভিভূত হলেন কিন্তু সেখানে তাকে আটকে রাখা হল। তিনিই ছিলেন সুলতানের গবেষণার সাবজেক্ট। মিসির আলিকে ভয় দেখানোর জন্য সালমা নামের এক পনের-ষোল বছর বয়সী কিশোরীকে বলি দেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া হয়। তবে মিসির আলি তাকে বাঁচানোর চেষ্টা শুরু করেন।

০৪। জোছনা ও জননীর গল্প ২০০৪

জোছনা ও জননীর গল্প বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে হুমায়ুন আহমেদ রচিত একটি উপন্যাস। ফেব্রুয়ারি ২০০৪ সালে একুশে বইমেলায় বাংলাদেশের অন্যপ্রকাশ থেকে প্রকাশিত হয়।

জোছনা ও জননীর গল্প

উপন্যাসের কাল্পনিক চরিত্রসমুহ
শাহেদ – এটিও বাস্তব একটি চরিত্র তবে উপন্যাসে লেখক সত্যের সাথে কল্পনা যোগ কয়েছেন
ইরতাজউদ্দিন – শাহেদের বড় ভাই
আসমানী – শাহেদের স্ত্রী
রুনি – শাহেদের মেয়ে
গৌরাঙ্গ – শাহেদের বন্ধু
মোবারক হোসেন – নাইমুলের শ্বশুর এবং পুলিশ ইন্সপেক্টর
নাইমুল – শাহেদের বন্ধু ও মুক্তিযোদ্ধা
মরিয়ম – নাইমুলের স্ত্রী ও মোবারক হোসেনের কন্যা
কলিমুল্লাহ – কবি

কাহিনী প্লট

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে সংঘটিত লেখকের নিজ জীবনের এবং নিকট সম্পর্কিত ঘনিষ্ঠ বিভিন্ন ব্যক্তির বাস্তব অভিজ্ঞতার কথা তিনি উপন্যাসিক আঙ্গিকে এতে ফুটিয়ে তুলেছেন। প্রকাশের পর থেকে বহুবার বইটি একুশে বইমেলার বেস্ট সেলিং বইয়ের তালিকায় প্রথম সারিতে ছিল।


০৫। দেয়াল ২০১২
দেয়াল লেখক হুমায়ুন আহমেদ রচিত সর্বশেষ উপন্যাস। লেককের মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপট ভিত্তিক উপন্যাস। এটি তার রচিত সর্বশেষ উপন্যাস যা তার মৃত্যুর ১ বছর পর অন্যপ্রকাশ প্রকাশনী থেকে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।

দেয়াল উপন্যাস

কাহিনী ও চরিত্র সংক্ষেপ

দেয়াল উপন্যাসটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ের পটভুমিতে রচিত। এখানে লেখক বিভিন্ন চরিত্রের মাধ্যমে সমসাময়িকভাবে নিজেকেও উপস্থাপন করেছেন। এই উপন্যাসের কয়েকটি চরিত্র হল: অবন্তি , শফিক, সরফরাজ খান, ইসাবেলা, পীর হামিদ কুতুবি, ক্যাপ্টেন শামস, হাফেজ জাহাঙ্গীর, মেজর ফারুক, মেজর ইশতিয়াক, শেখ মুজিবুর রহমান, খালেদ মোশাররফ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, জিয়াউর রহমান, কর্নেল তাহের, মোশতাক আহমেদ, তাজউদ্দিন আহমেদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, ডোরা রাসনা, ছানু ভাই, আওয়ামী লীগার মোজাম্মেল, মেজর নাসের, মেজর রশীদ, আন্ধা পীর, মেজর ডালিম, ভারতীয় গুপ্তচর কাও, রাধানাথ, চা বিক্রেতা কাদের মোল্লা, শামীম শিকদার প্রমুখ।