শীতকালেও কি জুতা-মোজা পরলে পায়ে গন্ধ করে? 0 1096

পায়ের দুর্গন্ধে কী করবেন

গরমকালে ঘামের কারণে জুতা-মোজা পরলেই পায়ে গন্ধ হয়। অনেকে আবার শীতকালেও এই সমস্যার মুখোমুখি হোন। শীতকালে পায়ে দুর্গন্ধ হলে কোথাও গেলে জুতা খুলতে সবচেয়ে বেশি বিব্রতবোধ করেন। কিন্তু সামান্য টিপস অনুসরণ করলে মোজার দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পাবেন।

কমলার খোসাঃ জুতার দুর্গন্ধ দূর করতে জুতার ভেতরে কয়েকটি কমলার খোসা সারারাত রেখে দিন। কমলার খোসা সমস্ত দুর্গন্ধ শুষে নিবে। জুতা ব্যবহারের আগে খোসাগুলো ফেলে ব্যবহার করুন।

ভিনেগারঃ ভিনেগার ব্যবহারের ফলে ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে পারে না। সবচেয়ে ভালো কাজ করে আপেল সাইডার ভিনেগার। একটি পাএে ৬/৮ কাপ গরম পানি নিয়ে তাতে ১/২ কাপ ভিনেগার মিশিয়ে নিন এবং এই মিশ্রণে পা ভিজিয়ে রাখুন ১০/১৫ মিনিট। এরপর সাবান দিয়ে পা ধুয়ে ফেলুন যেন পায়ে ভিনেগারের গন্ধ না থাকে।

বেকিং সোডাঃ জুতার মধ্যে সামান্য বেকিং সোডা ছিটিয়ে দিন। পরদিন ভেতরের অংশ মুছে পরিষ্কার করে জুতা পরুন। দুর্গন্ধ থাকবে না। তবে চামড়ার জুতায় বারবার বেকিং সোডা ব্যবহার করবেন না। পুরনো মোজায় ২ টেবিল চামচ বেকিং সোডা নিয়ে গিঁট বেঁধে জুতায় রেখে দিতে পারেন। পরদিন মোজা সরিয়ে জুতা পরুন।

লবণঃ স্নিকারস দুর্গন্ধমুক্ত রাখতে মাঝে মাঝে সামান্য লবণ ছিটিয়ে দিন। জুতার দুর্গন্ধ দূর হবে।

লবঙ্গঃ কয়েকটি লবঙ্গ জুতায় ফেলে রাখলেও উপকার পাবেন।

টি ব্যাগঃ ফুটন্ত পানিতে টি ব্যাগ ফেলে রাখুন ২ মিনিট। টি ব্যাগ ঠান্ডা হলে জুতার মধ্যে রেখে দিন। এক ঘণ্টা পর টি ব্যাগ সরিয়ে জুতার ভেতরের অংশ ভালো করে মুছে নিন। দুর্গন্ধের পাশাপাশি দূর হবে জুতায় থাকা ব্যাকটেরিয়া।

বেবি পাউডারঃ জুতা পরার আগে পায়ে বেবি পাউডার ব্যবহার করুন। এতেও জুতায় দুর্গন্ধ হবে না। সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

Previous ArticleNext Article

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

১০ মিনিট এই উপায়ে দড়ি লাফালেই কমবে মেদ 0 1640

পেটের মেদ কমানোর ব্যায়াম

অফিস আদালতে প্রচুর কাজের চাপ, খাওয়া দাওয়ায় অনিয়ম, অধিক মাত্রায় জাঙ্ক ফুড খাওয়ার ফলে অনেকের শরীরে জমছে মেদ। অতিরিক্ত মেদ শরীরে বিভিন্ন সমস্যা তৈরি করে। যেমনঃ হৃদরোগ, স্ট্রোক, টাইপ টু ডায়াবেটিস ইত্যাদি। প্রতিদিন ১০ মিনিট দড়ি লাফালেই কমবে শরীরের মেদ।

পেটের মেদ কমাতে দড়ি লাফ

ফিটনেস বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন একটু সময় করে নিয়ম করে লাফ দড়ি বা স্কিপিং(Skipping) নিয়ে ঘাম ঝরালেই শরীরে বাড়তি মেদ কমে যাবে অনেকটাই। একটানা ৩৫ মিনিট হাঁটা বা বিশ্রাম নিয়ে নিয়ে জগিং বা দৌড়ানোয় যতটা মেদ ঝরে তার চেয়েও বেশি মেদ ঝরে মিনিট ১০ লাফালে। আসলে পেটের মেদ কমাতে দড়ি লাফ একটি সেরা ব্যায়াম।

তবে প্রথম দিকে ১০ মিনিট একটানা লাফাতে না পারলেও ক্ষতি নেই। সপ্তাহ দুয়েক পর ধীরে ধীরে দড়ি লাফের সময় বাড়ান। স্কিপিংয়ের কতগুলো নির্দিষ্ট উপায় থাকে, যা জানলে তা অভ্যাস করা ও মেদ ঝরানোর কাজ অনেকটা সহজ হয়।

স্কিপিং

বেসিক জাম্প

লাফদড়িতে সাধারণত এ ভাবেই লাফানো অভ্যাস করেন সকালে। লাফদড়ি দু’হাতে নিয়ে এমন ভাবে লাফান, যাতে দড়িটি দু’পায়ের তলা দিয়ে গিয়ে মাথার উপর দিয়ে ঘুরে আসে।

অল্টারনেট ফুট স্টেপ

এ ক্ষেত্রে দু’পা জোড়া করে একসঙ্গে লাফানো যাবে না। এক বার ডান পায়ের নীচ দিয়ে দড়ি নিয়ে যেতে হবে। আর এক বার বাঁ পা দিয়ে একই পদ্ধতিতে লাফাতে হবে। দড়ির গতির সঙ্গে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে পায়ের ছন্দ।

বক্সার স্টেপ

অল্টারনেট ফুট স্টেপের মতোই প্রত্যেক লাফে পা বদলাতে হবে। তবে এ ক্ষেত্রে সেই লাফের উচ্চতাও বেশি হবে। আগে-পিছে দু’পায়ের মাঝে ফাঁক থাকবে বেশি। এই লাফ খুব দ্রুতলয়ে হয় না।

বক্সার স্টেপ

জাম্প রোপ ক্রিসক্রস

দু’হাতে লাফদড়ি নিয়ে এক বার স্বাভাবিকভাবে পায়ের তলা দিয়ে নিয়ে যেতে হবে। পরের বার হাত ক্রশ করে সেই দড়ি পায়ের তলা দিয়ে নিয়ে যেতে হবে। এই লাফ একেবারেই সহজ নয়, এর জন্য অভ্যাস জরুরি।

আরও পড়ুনঃ ৪ টি চোখের ব্যায়াম ভাল রাখবে আপনার চোখ

ব্যাকওয়ার্ড জাম্পিং

এই ধরণের দড়ি লাফের বেলায় দড়ি মাথার উপর দিক থেকে পায়ের নীচে না এনে পায়ের নীচ থেকে ঘুরিয়ে মাথার উপরে আনতে হবে।

এছাড়াও আপনি যদি ছেলেদের কিংবা মেয়েদের স্কিপিং(skipping) বা দড়ি লাফের উপকারিতা(benefits) জেনে দড়ি লাফ শুরু করেন তবে আপনি মেদ কমানোর সাথে সাথে স্বাস্থ্যবানও হতে পারবেন।

দড়ি লাফের ক্ষতিকর দিক বা পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া

দড়ি লাফের উপকারিতা যেমন অনেক, ঠিক তেমনি দাড়ি লাফের কিছু ক্ষতিকর দিক বা পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়াও আছে। সময় বা পরিস্থিতি ভেদে একটু সতর্ক হওয়াও প্রয়োজন। অসুস্থ শরীরে, কিংবা গর্ভাবস্থায় মেয়েদের জন্য দড়ি লাফের মত শারিরীক অনুশীলন পরিহার করা উত্তম। এ সময় স্কিপিং বা দড়িলাফ দিলে মেয়েদের জরায়ু ক্ষতিগ্রস্থ হবার সম্ভাবনা থেকে যায়।

সঠিক উপায়ে দড়ি লাফ দিয়ে থাকুন স্বাস্থ্যবান, জীবন যাপন হোন স্বাচ্ছন্দ্যময় আর মনের মত।

Summary

ই-মেইল লেখার নিয়ম ও আদবকেতা (২০২৩) 0 1060

ইমেইল লেখার নিয়ম

পড়ালেখা কিংবা পেশাগত জীবনে এখন ই-মেইলের গুরুত্ব অনেক। বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপককে ই-মেইল করা থেকে শুরু করে বৃত্তি, ফেলোশিপ, ইন্টার্নশিপসহ নানা কারণে আমাদের ই-মেইলে যোগাযোগ করতে হয়। কিন্তু অনেকেই ই-মেইল লেখার আদবকেতা জানেন না। জেনে নেই ইমেইল / অনুলিপি লেখার নিয়মঃ

১. কেমন হবে ই-মেইল ঠিকানা?

অনেকে ই-মেইল ঠিকানা তৈরির সময় কিছু শব্দ যোগ করে দেন। যেমন ‘ড্রিম বয়’, ‘ওয়ারিয়র’, ‘সুইট’, ‘ঢাকা’ ইত্যাদি। অনেকে যোগ করেন জন্মসাল। যেমন rahim1998@gmail.com। এ ধরনের ই-মেইল ঠিকানা অপেশাদার আচরণের বহিঃপ্রকাশ। ই-মেইল ঠিকানা তৈরির ক্ষেত্রে নামের আদ্যক্ষর কিংবা পেশার পরিচয় প্রকাশ করুন। যেমন আপনার নাম যদি হয় আহসান আহমেদ খান, আপনার ই-মেইল ঠিকানা হতে পারে aakhan@yahoo.com। কখনো কখনো পেশাও ই-মেইল ঠিকানার অংশ হতে পারে। যেমন hasan. writer@gmail.com বা hasan.doctor@outlook.com। ওয়েব মেইল বা বিনামূল্যের ই–মেইল সেবায় পছন্দমতো ই-মেইল ঠিকানা না পেলে নামের সঙ্গে ২ অঙ্কের সংখ্যা বসিয়ে নিতে পারেন। যেমন aakhan88@gmail.com।

২. সম্ভাষণ গুরুত্বপূর্ণ

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কিংবা অফিসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা যাঁকেই ই-মেইল করুন না কেন, সম্ভাষণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইংরেজিতে লেখার ক্ষেত্রে শুধু ‘হাই’ বা ‘হ্যালো’ লিখে শুরু করবেন না। যাঁকে ই-মেইল করছেন, তাঁর গুরুত্ব বিবেচনা করে ‘ডিয়ার স্যার’ বা ‘ডিয়ার প্রফেসর’-এভাবে লিখতে পারেন। কখনো কখনো যোগ করতে পারেন প্রাপকের নাম, যেমন ‘ডিয়ার প্রফেসর এনামুল হক’। সহকর্মী কিংবা সমবয়সী কাউকে ই-মেইল পাঠানোর ক্ষেত্রেও একই নিয়ম অনুসরণ করুন। যদি প্রাপকের নাম না জানা থাকে, তাহলে শুধু ‘ডিয়ার স্যার’ লিখুন। বাংলায় লিখলে ‘জনাব…’ বা ‘প্রিয়…’ দিয়ে শুরু করতে পারেন।

৩. বানান-ব্যাকরণে ভুল নয়

ই-মেইল লেখার পর অবশ্যই বানান পরীক্ষা করবেন। ইংরেজি কিংবা বাংলা যে ভাষাতেই ই-মেইল লিখুন না কেন, বানান শুদ্ধ রাখতেই হবে। ব্যাকরণে ভুল করা চলবে না। ইংরেজি ব্যাকরণে যারা দুর্বল, তারা ইন্টারনেট ব্রাউজারে ‘গ্রামারলি’ কিংবা এ ধরনের অন্য কোনো বানান-ব্যাকরণ সংশোধনের ‘এক্সটেনশন’ যুক্ত করে নিতে পারেন। জিমেইল বা এ ধরনের ওয়েব মেইল সেবায় বানান পরীক্ষক রয়েছে। ইংরেজি বানান ভুল হলে সেটির নিচে লাল দাগ আসে। শব্দের ওপর মাউসের ‘ডান ক্লিক’ করে শুদ্ধ বানান বেছে নিন।

৪. ‘সাবজেক্ট লাইন’ সংক্ষিপ্ত কিন্তু দৃষ্টি আকর্ষণ করে লিখুন

‘সাবজেক্ট লাইন’ অর্থাৎ ই-মেইলের বিষয় দুই বা তিনটি শব্দে এমনভাবে লিখুন, যেন তা দৃষ্টি আকর্ষণ করে। শুধু ‘ই-মেইল’ বা ‘হাই-হ্যালো’ লিখবেন না। যে কারণে ই-মেইল করছেন, তা স্পষ্ট বোঝা যায় এমনভাবে লিখুন। দৃষ্টি আকর্ষণ করতে না পারলেও কম শব্দে লিখুন।

৫. ‘সিসি’ ও ‘বিসিসি’

কখনো কখনো আমরা একসঙ্গে কয়েকজনকে ই-মেইল করে থাকি। এ ক্ষেত্রে কার্বন কপি (সিসি) বা অনুলিপি কাদের দিচ্ছেন, তা অবশ্যই খেয়াল করুন। ই-মেইলের মূল প্রাপক যিনি, তাঁর নামটি ই-মেইল ঠিকানার ঘরে লিখতে হবে, আর যাদের অনুলিপি পাঠাচ্ছেন তাঁদের নাম ‘সিসি’ ঘরে লিখতে হবে। অনুলিপি আপনি কাদের পাঠাচ্ছেন, সেটা প্রাপকদের না জানাতে চাইলে বিসিসি বা ‘ব্লাইন্ড কার্বন কপি’ ঘরে ই-মেইল ঠিকানা লিখুন।

৬. ‘রিপ্লাই অল’ ক্লিক করার আগে ভাবুন

আমরা অনেক সময় এমন ই-মেইল পেয়ে থাকি, যেখানে সিসি বা অনুলিপি হিসেবে আরও অনেকের ই-মেইল ঠিকানা যুক্ত থাকে। এ ক্ষেত্রে অনেকে কোনো কিছু না ভেবেই ‘রিপ্লাই অল’ চাপেন। অর্থাৎ এর মাধ্যমে ই-মেইলে সম্পৃক্ত সবার কাছেই উত্তরটা পৌঁছে যায়। কিন্তু আপনি হয়তো চাইছেন, ই-মেইলটি যিনি পাঠিয়েছেন, শুধু তাঁর কাছেই উত্তর যাক। এ ক্ষেত্রে ‘রিপ্লাই অল’ সিলেক্ট করা ঠিক হবে না। আপনি আপনার উত্তর ই-মেইলের সঙ্গে সংযুক্ত সবাইকেই জানাতে চান কি না, সেটা ভাবুন।

৭. অল্প কথায় লিখুন

পেশাজীবনে চার থেকে ছয় বাক্যের মধ্যে ই-মেইল লেখার চর্চা করুন। বিশ্বের বড় বড় প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীরা এমনটাই উপদেশ দেন। বলা হয়, আপনি যদি চার থেকে ছয়টি বাক্যের মধ্যে সহজভাবে লিখে প্রকাশ করতে না পারেন, তাহলে পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা লিখেও আপনার বক্তব্য বোঝাতে পারবেন না। মুঠোফোনে যেমন ১৬০ শব্দ, আবার টুইটারে ১৪০ শব্দের মধ্যে মনের ভাব তুলে ধরতে হয়, সেভাবে চার থেকে ছয় বাক্যে ই-মেইল লেখার চর্চা করুন। বড় আকারের ই-মেইল লিখতে হলে লেখার শুরুতেই প্রাপককে বিষয়টা জানিয়ে নিন। গুরুত্বপূর্ণ বাক্যগুলো ‘আন্ডারলাইন’ করে দিন। আবার বেশি ছোট ই-মেইল লেখাও ভদ্রতার পরিচয় নয়। ই-মেইলের উত্তরে শুধু ‘ধন্যবাদ’ কিংবা ‘গট ইট’ (পেয়েছি), এমন কিছু লিখবেন না। অন্তত দুই থেকে তিনটি বাক্য ব্যবহার করে উত্তর দিন।

৮. ইন্টারনেটের ‘চলতি’ ভাষা এড়িয়ে চলুন

ই-মেইল লেখার সময় বিনা প্রয়োজনে কোনো বাক্য যোগ করবেন না। মেসেঞ্জারে চ্যাট করার সময় আমরা যেমন সংক্ষিপ্ত আকারে লিখি, যেমন ‘অ্যাসাপ’, ‘বিআরবি’, ‘এলওএল’—এ ধরনের শব্দ না লেখাই ভালো। পূর্ণ শব্দ লিখুন। You লিখতে গিয়ে সংক্ষেপে U লিখবেন, এমনটা যেন না হয়।

৯. ই-স্বাক্ষর যুক্ত করুন ও পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন

ই-মেইল সব সময় পরিচ্ছন্ন ও সাবলীল ভাষায় লিখুন। যে বক্তব্য প্রকাশ করতে চান, তা স্পষ্ট শব্দ ও বাক্যে লিখুন। কঠিন শব্দ বা অতি দীর্ঘ বাক্য ব্যবহার করে প্রাপকের মনোযোগ নষ্ট করবেন না। ই-মেইল লেখা শেষে শুভেচ্ছা জানিয়ে দু-তিনটি শব্দ অবশ্যই লিখবেন। ই-মেইলের শেষে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিজের নাম ও পরিচয়ের তথ্য যুক্ত করতে পারেন। ই-স্বাক্ষর যোগ করার উপায়ও ই-মেইলে আছে। নাম, পরিচয়, প্রয়োজনে মুঠোফোন নম্বর ‘ই-স্বাক্ষর’ হিসেবে যুক্ত করুন। ‘ই-স্বাক্ষর’ চার লাইনের বেশি না হওয়াই ভালো।

১০. ফাইল সংযুক্ত করার ক্ষেত্রে খেয়াল রাখুন

ই-মেইলে ‘অ্যাটাচড ফাইল’ পাঠানোর সময় সতর্ক থাকুন। দুই বা তিনটির বেশি ফাইল পাঠানোর ক্ষেত্রে গুগল ড্রাইভ কিংবা মাইক্রোসফট আউটলুকের ক্ষেত্রে ওয়ানড্রাইভ ব্যবহার করুন। আপনার ড্রাইভে প্রাপকের প্রবেশাধিকার (একসেস) আছে কি না, সেটা নিশ্চিত করুন। অনেকে ই-মেইলের সঙ্গে একগাদা ওয়েবসাইটের লিংক যোগ করে দেন। এ ধরনের আচরণ প্রাপককে বিরক্ত করতে পারে। খুব প্রয়োজন না হলে এমনটা না করাই শ্রেয়।