চোখ ভাল রাখবে এই ৪টি চোখের ব্যায়াম 0 1137

চোখের ব্যায়াম

চোখের ব্যায়াম যে কত প্রয়োজনীয় সে সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই তেমন কোন ধারণা নেই। চোখের নানা খুঁটিনাটি সমস্যাকে বেশিরভাগ মানুষই তেমন গুরুত্ব দেন না। দিনের বেশ খানিকটা সময় টিভি, কম্পিউটার বা মোবাইল ফোন ব্যবহারের পর চোখের কোণে হালকা চিনচিনে ব্যথা অনুভূত হয়। এ ছাড়াও চোখ চুলকানো, চোখ ব্যথা হওয়া, চোখের ক্লান্তিবোধ এবং আরও নানা ধরণের ছোটোখাটো সমস্যায় কম-বেশি অনেকেই ভুগে থাকেন। তবে চোখের এই সব সমস্যা থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

চোখ এবং দৃষ্টিশক্তির সুস্থতা নিশ্চিত করতে পারে ৪টি সহজ চোখের ব্যায়াম। চলুন তাহলে নেওয়া যাক চোখের সুস্থতার জন্য অত্যন্ত কার্যকর সহজ ব্যায়ামগুলো –

১. সাধারণত প্রতি ৩-৪ সেকেন্ড পর পর চোখের পাতা (পলক) ফেলা চোখের ছোটোখাটো সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। বিশেষ করে যখন এক টানা কম্পিউটার বা টিভির দিকে তাকিয়ে থাকার পর ঘন ঘন চোখের পাতা ফেলা অত্যন্ত জরুরি। এ ছাড়াও টানা ১ মিনিট ঘন ঘন চোখের পাতা ফেলা, একটি ব্যায়ামের মতো কাজ করে। এতে চোখ পর্যাপ্ত বিশ্রাম পায় আর দৃষ্টিশক্তিও ভাল থাকে।

২. প্রায় ১০-১৫ মিনিট দুহাতের তালু একটির সঙ্গে অপরটি ঘষে নিন। এতে হাতের তালুতে যে হালকা উষ্ণতা সৃষ্টি হবে তা নিয়ে হাত দুটো চোখ বন্ধ করে চোখের উপরে রাখুন। তবে খেয়াল রাখবেন, চোখের মণির অংশে জোরে চাপ দেবেন না। শুধু আলতো করে হাত রাখুন চোখের উপর। এ ভাবে দিনে ৩-৪ বার করবেন। উপকার পাবেন।

৩. চোখের সামনে একটি বড় গোলাকৃতি কল্পনা করে নিয়ে ওই আকৃতি অনুযায়ী চোখ ঘোরাতে থাকুন। একবার ঘড়ির কাঁটার অভিমুখে আর একবার ঘড়ির কাঁটার বিপরীতে। এমন ভাবে অন্তত ৪ বার করে দুই অভিমুখেই চোখ ঘোরান। এর পর অন্তত ৪-৫ সেকেন্ড চোখ বন্ধ করে রাখুন। বড় বড় করে বুক ভরে শ্বাস নিন। দিনে ২ বার করে এই ব্যায়াম করুন। এটি চোখের পেশি ভাল রাখতে সহায়তা করে।

৪. অন্তত ৬ থেকে ১০ মিটার (২৫-৩০ ফুট) দূরের কোনো একটি নির্দিষ্ট বস্তুর দিকে এক দৃষ্টিতে কিছু ক্ষণ তাকিয়ে থাকার চেষ্টা করুন। এটিও চোখের একটি ভাল ব্যায়াম। এতে দৃষ্টিশক্তির প্রখরতা বৃদ্ধি পায়। এ ছাড়াও নিজের হাত মুঠ করে বুড়ো আঙুল সোজা করে তুলে ধরে সামনের দিকে ছড়িয়ে আঙুলের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকার ব্যায়ামটিও করতে পারেন। এতেও একই কাজ হবে।

সুতরাং, এই চারটি চোখের ব্যায়াম নিয়মিত করুন আর সুস্থ রাখুন অন্যতম ইন্দ্রিয়টিকে, বৃদ্ধি করুন চোখের জ্যোতি।

Previous ArticleNext Article

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

মাথা নষ্ট করা ১০ বাংলা থ্রিলার মুভি 0 514

সেরা ১০ বাংলা থ্রিলার মুভি

মুভি নিয়ে আমাদের কৌতূহল তো থামবার নয়, বরং প্রতিনিয়তই বাড়ছে। আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম বাংলা ভাষায় নির্মিত সেরা ১০টি ক্রাইম থ্রিলার মুভি। তো এবার শুরু করা যাক ক্রাইম থ্রিলার নিয়ে আলোচনা।

নাম্বার ১০ – শিকারী
তালিকার দশ নাম্বারে আছে এসকে মুভিজ ও জাজ মাল্টিমিডিয়া প্রযোজিত ও শাকিব-শ্রাবন্তী অভিনীত যৌথ প্রযোজনার মুভি শিকারি(Shikari)। সুপারস্টার শাকিব খান তার জীবনের সেরা অভিনয় দক্ষতা দেখিয়েছেন এই ক্রাইম থ্রিলার মুভিটিতে। ছবি পরতে পরতে আছে অ্যাকশন থ্রিল আর সাথে রয়েছে রোমান্স, যা আপনাকে বিনোদিত করতে বাধ্য।

নাম্বার ৯ – চোরাবালি
এই তালিকার নয় নম্বরে থাকছে রেদওয়ান রনির নির্দেশনায় ও ইন্দ্রনীল-জয়া আহসান অভিনীত বাংলাদেশী ক্রাইম থ্রিলার সিনেমা চোরাবালি(Chorabali)। ইন্দ্রনীল এর অ্যাকশন লুক আর শহিদুজ্জামান সেলিমের অনবদ্য ভিলেনশিপ চোরাবালি কে দিয়েছে অনন্য মাত্রা। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মুভিটির কাহিনী থেকে আপনাকে স্ক্রীন থেকে চোখ নামাতে দিবে না একবারের জন্যেও।

নাম্বার ৮ – ঢাকা অ্যাটাক
আমাদের তালিকার অষ্টম স্থানে থাকছে পরিচালক দীপঙ্কর দীপন পরিচালিত ও আরেফিন শুভ- মাহিয়া মাহি অভিনীত বাংলাদেশী ক্রাইম থ্রিলার ঢাকা অ্যাটাক(Dhaka Attack)। বাংলা ভাষায় নির্মিত সবচেয়ে আধুনিক পুলিশ ক্রাইম থ্রিলার এটি। তাসকিন রহমান ভিলেন চরিত্রে ছিলেন অসাধারণ। মেকিংও ছিল বেশ সম্পূর্ণ। ইদুর বিড়াল খেলার এ ক্রাইম থ্রিলার আপনাকে দিবে সর্বোচ্চ লেভেলের থ্রিল।

নাম্বার ৭ – কানামাছি
ওপার বাংলার জনপ্রিয় পরিচালক রাজ চক্রবর্তী পরিচালিত ও ষ্টার কাস্ট অংকুশ-আবির-শ্রাবন্তী অভিনীত পলিটিকাল ক্রাইম সিনেমা কানামাছি(Kanamachi) থাকছে আমাদের তালিকার আট নম্বরে। একটা সম্পূর্ণ নতুন রাজনৈতিক দল পুরনো একটি দলকে হঠিয়ে রাজ্য ক্ষমতায় আসার অসাধারণ গল্প নিয়ে নির্মিত কানামাছি দেখে আপনি পাবেন পলিটিকাল থ্রিলার সিনেমার অন্যরকম সংজ্ঞা।

নাম্বার ৬ – দ্বিতীয় পুরুষ
সুপারস্টার পরিচালক সৃজিত মুখার্জি পরিচালিত ও পরমব্রত-রাইমা সেন জুটি অভিনীত ভারতীয় বাংলা ক্রাইম থ্রিলার দ্বিতীয় পুরুষ(Dwitiyo Purush) থাকছে আমাদের তালিকার ৬ নম্বরে। দ্বিতীয় পুরুষ মূলত ২০১১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাইশে শ্রাবণ মুভির সিকুয়েল মুভি। ২৫ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া এক বীভৎস সিরিয়াল কিলার আর পুলিশের ইদুর বিড়াল কাহিনী আপনাকে দিবে লোমহর্ষক থ্রিল।

নাম্বার ৫ – বর্ণপরিচয়
তালিকার পাঁচ নম্বরে থাকছে পরিচালক মৈনাক ভৌমিক পরিচালিত ও তারকা অভিনেতা যীশু-আবির অভিনীত ডিটেকটিভ ক্রাইম মুভি বর্ণপরিচয়(Bornoporichoy)। জনপ্রিয় শিল্পী অনুপম রায়ের সংগীত পরিচালনা মুভিটি কে দিয়েছে অন্যরকম মাত্রা। সিরিয়াল কিলিং আর পুলিশ-খুনীর থ্রিলিং দৌড়ঝাপ আপনাকে শেখাবে মৃত্যুর ব্যাকরণ।

নাম্বার ৪ – চতুষ্কোণ
বহুল জনপ্রিয় পরিচালক বাংলাদেশের জামাই সৃজিত মুখার্জি পরিচালিত পরমরত-অপর্ণা অভিনীত সুপার ক্রাইম থ্রিলার মুভি চতুষ্কোণ(Chotushkon) থাকছে আমাদের তালিকার ৪ নম্বরে। এই চলচ্চিত্রের কাহিনী গড়ে উঠেছে চার পরিচালকের চারটি আলাদা গল্প এর একক কাহিনীর মাধ্যমে। ছবির আগাগোড়া নাটকীয় মোড় আর থ্রিল আপনার জন্য রাখবে সিনেম্যাটিক টুইষ্ট।

নাম্বার ৩ – ভিঞ্চি দা
তারকা পরিচালক সৃজিত মুখার্জি আর রুদ্রনীল-ঋত্বিক চক্রবর্তীকে নিয়ে বানানো অসাধারণ সিরিয়াল কিলিং ক্রাইম থ্রিলার ভিঞ্চি দা(Vinchi Da) থাকছে আমাদের তালিকার তিন নম্বরে। একজন প্রস্থেটিক মেকআপ আর্টিস্ট আর উকিলের যুগলবন্দিতে কিভাবে একের পর এক লোমহর্ষক মার্ডার হতে থাকে, সিনেমাটি না দেখলে তবে থ্রিলিং কেবল মিসিং থেকে যাবে।

নাম্বার ২ – বাইশে শ্রাবণ
দ্বিতীয় পুরুষ সিনেমার প্রথম পর্ব সৃজিত মুখার্জি পরিচালিত আর সুপারস্টার প্রসেনজিৎ অভিনীত সাইকোলজিক্যাল ক্রাইম থ্রিলার বাইশে শ্রাবণ(Baishe Srabon) থাকছে আমাদের তালিকার দুই নম্বরে। পরিচালক অভিনেতা গৌতম ঘোষ দীর্ঘ ২৯ বছর পরে অভিনয় জগতে ফেরত আসেন এ সিনেমার মাধ্যমে। একজন পাগল সিরিয়াল কিলার আর বাংলা কবিতা ফেলে রেখে খুন করা – ছবির শুরু থেকে শেষ অবধি আপনাকে দিয়ে যাবে থ্রিল আর টুইষ্ট।

নাম্বার ১ – আয়নাবাজী
আমাদের সকলের চোখ আটকে আছে ১ নম্বরে কোন থ্রিলার সিনেমা? হ্যাঁ, আমাদের তালিকার ১ নম্বরে আছে পরিচালক অমিতাভ রেজা পরিচালিত আর জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী অভিনীত অসাধারণ ক্রাইম থ্রিলার আয়নাবাজি(Aynabaji)। থ্রিল আর টুইস্ট এর সর্বোচ্চ প্রদর্শনী খুঁজে পাবেন মূল চরিত্র শরাফত করিম আয়নার মধ্যে। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামীর হয়ে জেলখাটা আর পেছনে লাগা ক্রাইম রিপোর্টারের যুদ্ধ নিশ্চিতভাবেই আপনাকে চোখ আটকে রাখবে ছবির শেষ পর্যন্ত, আপনার মস্তিষ্ক নিয়ে খেলবে দীর্ঘ সময়।

আর এই ছিল আজকের টপ টেন। আপনার তালিকা কি অন্যরকম? মন্তব্য করে আমাদের জানান। ভাল থাকুন, আর বাংলা সিনেমার সঙ্গেই থাকুন।

দেখুন ইউটিউবেঃ বাংলা ক্রাইম থ্রিলার মুভি

পাকা আম – পুষ্টিগুণে ভরপুর দেশী ফল 0 2174

পাকা আমের পুষ্টিগুন

চলছে আমের মৌসুম। আর পছন্দের তালিকায় সবারই কমবেশি আম পছন্দ। কাঁচা আম ও পাকা আম উভয়ই যেমন মজাদার, ঠিক তেমনি পুষ্টিসমৃদ্ধ। স্বাদে গন্ধে ভরা এই ফলটি সংরক্ষণ করে রাখা যায় বিভিন্ন উপায়ে। এসবের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো আমের শরবত বা জুস, মোরব্বা, আচার, জ্যাম, জেলি, আমসত্ব ইত্যাদি।

কাঁচা/ পাকা আমে আছে দেহের জন্য প্রয়োজনীয় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, খনিজ লবণ, আঁশ ইত্যাদি। নানা পুষ্টি উপাদানে ভরপুর আম, যা শরীর সুস্থ রাখার পাশাপাশি কর্মশক্তি যোগাতেও সহায়তা করে। এর পুষ্টি উপাদান শরীরের নানাভাবে শক্তি যুগিয়ে ও ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করে মানবদেহ সুস্থ রাখতে সহায়ক।

পাকা আমে কি কি উপদান আছে?

ক্যারোটিনের মাত্রা পাকা আমে বেশি। প্রতি ১০০ গ্রাম আমে ২৭৪০ মাইক্রো গ্রাম ক্যারোটিন থাকে। এতে ১.৩ গ্রাম আয়রন, ১৪ মি.গ্রা. ক্যালসিয়াম, ১৬ মি.গ্রা. ফসফরাস, ১৬ মি.গ্রা. ভিটামিন সি, ০.৯ মি.গ্রা. রিভোফ্লেভিন এবং ০.০৮ মি.গ্রা. থায়ামিন থাকে। এছাড়াও পাকা আমে রয়েছে ভিটামিন বি-১ ও বি-২। প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা আমে ০.১ মি.গ্রা. ভিটামিন বি-১ ও ০.০৭ মি.গ্রা. বি-২ রয়েছে।

প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা আমে ০.৫ গ্রাম খনিজ লবণ থাকে। এতে কিছু পরিমাণ প্রোটিন ও ফ্যাট থাকে। যেমন- প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা আমে ১ গ্রাম প্রোটিন ও ০.৭ গ্রাম ফ্যাট থাকে। আম শ্বেতসারের ভালো উৎস। প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা আমে ২০ গ্রাম শ্বেতসার পাওয়া যায়।

পাকা আম খাওয়ার উপকারিতা

আমের পুষ্টিগুন

* আমের ক্যারোটিন চোখ সুস্থ রাখে, সর্দি-কাশি দূর করে।

* এর পটাশিয়াম রক্ত স্বল্পতা দূর করে ও হৃদযন্ত্র সচল রাখতে সাহায্য করে।

* ক্যালসিয়াম হাড় সুগঠিত করে, হাড় ও দাঁতের সুস্থতা বজায় রাখে।

* কার্বোহাইড্রেট কর্মশক্তি যোগায়।

* আম কোলন ক্যান্সার, স্তন ক্যান্সার, রক্তস্বল্পতা ও প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে।

* আমের আয়রন অ্যানিমিয়া প্রতিরোধ করে।

* আম থেকে ভিটামিন সি পাওয়া যায়। ভিটামিন সি স্কার্ভি রোগ প্রতিরোধ করে। দাঁত, মাড়ি, ত্বক ও হাড়ের সুস্থতা রক্ষা করতেও সাহায্য করে ভিটামিন সি।

* এই ফলের আঁশ, ভিটামিন ও খনিজ উপাদান অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ যা হজমে সহায়তা করে। কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দূর করে।

* দেশী আম রক্তে কোলেস্টেরলের ক্ষতিকর মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

অনেকেই মনে করেন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের দেশী ফল যেমন, পাকা আম খাওয়া ঠিক নয়, এটা ভুল ধারণা। পরিমিত পরিমাণ আম খেলে শরীরে শর্করার মাত্রা ঠিক থাকে। তাই ডায়াবেটিস রোগীরা পরিমিত পরিমাণে পাকা আম খেতে পারেন।

খালি পেটে পাকা আম খাওয়া যাবে?
পাকা আমেও কিন্তু কৃত্রিম শর্করা থাকে। সকালে জলখাবারের সঙ্গে আম খাওয়া যাবে না। খালি পেটে আমের মতো মিষ্টি ফল খেলে তা এক লাফে রক্তে শর্করার পরিমাণ অনেকটা বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই জালখাবার খাওয়ার বেশ কিছু ক্ষণ পর বা বিকেলে আম খাওয়া যেতে পারে।

পাকা আম বেশি পরিমানে খেলে কি হয়?
অনেক বেশি পরিমাণে দেশী আম খেলে কিছু সমস্যাও হতে পারে। আমে চিনি ও ক্যালরি বেশি থাকার কারণে আপনার ওজন বাড়তে থাকবে। যেমন ১০০ গ্রাম আমে প্রায় ৬০ ক্যালরি আছে, ১ কেজিতে ৬০০, ৪ কেজিতে ২ হাজার ৪০০ ক্যালরি, যা হয়তো আপনার সারা দিনে শরীরের মোট ক্যালরির সমান।